সমুদ্র সৈকতে সন্তানের জন্ম দিলেন গর্ভবতী মহিলা, রইলো ছবি…

কী কাণ্ড! সমুদ্র বীচে জলের ধারেই এক মহিলা তাঁর প্রথম সন্তানের জন্ম দিলেন। বর্তমানে প্রতি মুহূর্তে আজব আজব ঘটনার সাক্ষী থাকছে বিশ্ব। যেগুলি সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে তুলে ধরেন অনেকেই। যার ফলে সেই ভিডিও বা ব্যক্তি ভাইরাল হয়ে যাচ্ছে এবং সেই ভিডিও গুলিকে কাজে লাগিয়ে অনেকেই লাখ লাখ টাকা রোজগার করছে। যাই হোক, এবার আমরা আসি আলোচ্য বিষয়ে।

সম্প্রতি যে ভিডিওটি ভাইরাল হল, তা দেখে রীতিমতো তাজ্জব হয়ে গিয়েছেন সকলে। স্বাভাবিক ভাবেই সন্তান জন্ম দেওয়ার প্রধান স্থান হাসপাতাল। আগেকার আমলে বাড়িতেই দাই মায়েদের দ্বারা বাচ্চার জন্ম দিয়েছেন অনেকেই। তবে বর্তমানে যুগ অনেকটাই উন্নত আধুনিক প্রযুক্তির দ্বারা অনেক কঠিন চিকিৎসাও সহজ মাধ্যমে হয়ে যাচ্ছে। এখন সন্তান জন্ম দেওয়ার জন্যে সারোগেসি পদ্ধতি বা টেস্ট টিউব পদ্ধতিতে বাচ্চার জন্ম হচ্ছে। সম্প্রতি, সমুদ্র সৈকতে জলের ধারে মহিলাটি তাঁর প্রথম সন্তানের জন্ম দিয়েছেন, এই ঘটনাকে প্রসূতি বিশেষজ্ঞরা “প্রাকৃতিক এবং পরিবেশগত জন্ম” হিসাবে বর্ণনা করেছেন৷ মহিলাটির নাম মারিয়া লুনা (Maria Luna)।

যিনি নিজেই এই অবিশ্বাস্য ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন। তিনি ভিডিওটি শেয়ার করে লিখেছেন, “আজ সেই দিনটির কথা আপনাদের জানাবো, যেদিন আমি প্রত্যাশিত, প্রাকৃতিক, শারীরবৃত্তীয় এবং পরিবেশগতভাবে আমার সন্তানের জন্ম দিয়েছি। ঈশ্বরকে অনেকে ধন্যবাদ যিনি আমাকে এই কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে বেঁচে থাকার আশ্বাস দিয়েছেন। ঈশ্বরের আশীর্বাদেই আমার সন্তান আজ সঠিকভাবে ভূমিষ্ঠ হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, “প্রতিটি মন্দ চিন্তা দূর হয়ে যায়, এবং যদি আমার আগের দিনগুলি ভালো যায়, আমার বিশ্বাস, ঈশ্বরের নকশায় বেঁচে থাকার শক্তি কল্পনা করা যায়।” মারিয়া আরও ব্যাখ্যা করেছেন যে, ‘আমার সন্তানের জন্ম অভিনব পরিকল্পনার মাধ্যমে হয়েছে। আমরা দুজনেই ভালো আছি। আমার বেবি অ্যামেলিয়া ২০২২ সালের ১৬ ই জুলাই সকাল ১০.১৫ মিনিটে জন্মগ্রহণ করে।’ ভিডিওগুলি এই মুহূর্তে হাজার হাজার লাইক সংগ্রহ করেছে। একজন মন্তব্য করে বলেছেন যে, “হাসপাতালে বাচ্চার জন্মগ্রহণ খুবই নিরাপদ, কিন্তু এইভাবে বাচ্চার জন্ম ২০০ বছরের পুরোনো সভ্যতাকে তুলে ধরে।

Leave a Comment